ছবি : সংগৃহীত
উচ্চ, অনাকাঙ্ক্ষিত এবং অতিরিক্ত আওয়াজ হলো শব্দদূষণ, যা মানুষের স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের ক্ষতি করে। নানাভাবেই শব্দদূষণ হতে পারে। তবে এর মুক্তির উপায় সবার জানা জরুরি-
শব্দ দূষণ পরিবেশ দূষণের একটি অংশ। হঠাৎ উচ্চ আওয়াজ, গোলমাল, বিভিন্ন শব্দ মানুষের মানসিক ও শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে। শব্দকে ডেসিবেলে পরিমাপ করা হয়। ৮৫ ডেসিবেলের ওপরে যেকোনো আওয়াজই আমাদের জন্য ক্ষতিকর।
ক্ষতির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া, মানসিক রোগে ভোগা, আচার-আচরণে বাজে প্রভাব, ঘুমের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ এবং রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ইত্যাদি।
আরো পড়ুন : এই অভ্যাস যাদের আছে, আয়-রোজগার তাদের বেশি!
মুক্তির উপায়
প্রয়োজন না হলে উচ্চ শব্দ করে এমন যন্ত্রপাতি বন্ধ রাখতে হবে। অপ্রয়োজনে মাইক ব্যবহার না করা। উচ্চ ডেসিবেলের যন্ত্র চলাকালে দরজা-জানালা খোলা না রাখা।
এ ছাড়া ভলিউম কমিয়ে গান শোনার অভ্যাস করতে হবে। শব্দদূষণ হয় এমন জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে। নয়েজ লিমিট ৮৫ ডেসিবেল মেনে চলতে হবে। প্রয়োজনে ইয়ার প্লাগ ব্যবহার করতে হবে। বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে কেননা গাছ শব্দ শোষণ করে। উচ্চ শব্দ তৈরি হতে পারে এমন জায়গায় শব্দ শোষণকারী যন্ত্র স্থাপন করতে হবে।
সূত্র: পেরেন্টিং ফার্স্টক্রাই
এস/ আই.কে.জে/
পরিবেশ রক্ষা শব্দদূষণ শব্দদূষণ কমানো শব্দদূষণ সমাধান শব্দদূষণ টিপস
খবরটি শেয়ার করুন